আপনার কি মনে হয় না, " গ্রীষ্ম প্রধান দেশে থেকেও , আমরা কেন এতো Vitamin D ডেফিসিয়েন্সি তে ভুগি ?”
আজকে কয়েকটি কারন বলবো মিলিয়ে দেখবেন এর মধ্যে আপনার কয়টা?
Gut inflammation:
আমাদের বেশিরভাগের gut বা অন্ত্রের স্বাস্থ্য ভালো না। পেশেন্ট দেখলেই শুনি কারো IBS নয়তো bloating, না হয় acidity — এগুলো Vitamin D absorption-এর পথে বড় বাধা। Unhealthy diet + lifestyle এর কারণে শরীর ভিটামিন ঠিকভাবে শোষণ করতে পারে না।
No gallbladder:
যাদের gallbladder নেই, তাদের খাবার digest করতে bile ঠিকভাবে release হয় না। Vitamin D যেহেতু fat-soluble vitamin, bile না থাকলে এটি absorb হওয়াও কমে যায়।
Skin thickness:
বয়স বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে ত্বকের ঘনত্ব (thickness) বাড়ে, ফলে UV-B রশ্মি ভেতরে পৌঁছাতে পারে না। তাই একই রোদে থেকেও কম Vitamin D তৈরি হয়।
Dark skin:
আমরা Asian—আমাদের ত্বকে melanin বেশি থাকে। এই melanin ত্বককে রোদে পোড়া থেকে রক্ষা করে ঠিকই, কিন্তু একই সঙ্গে UV-B রশ্মি আটকে দেয়। তাই গা শ্যামলা বা গা কালো মানুষদের বেশি সময় রোদে থাকতে হয় Vitamin D পেতে।
Obesity:
অতিরিক্ত ফ্যাট টিস্যু Vitamin D কে শরীরে “ট্র্যাপ” করে রাখে, ফলে রক্তে সক্রিয় Vitamin D এর পরিমাণ কমে যায়।
Living space:
আজকাল অধিকাংশ মানুষই ঘরের মধ্যে থাকে, বিশেষ করে মহিলারা। ঘরে সূর্যের আলো ঢোকে না, বাইরে গেলেও সম্পূর্ণ ঢাকা পোশাকে। ফলে natural Vitamin D synthesis হয় না।
Genetic causes:
কিছু মানুষের জিন (gene) এমন হয় যে তাদের শরীর স্বাভাবিকভাবেই Vitamin D তৈরি বা ব্যবহার করতে পারে না।
Diabetes (DM):
ডায়াবেটিসে ইনসুলিন ও ব্লাড সুগার imbalance থাকার কারণে কিডনিতে Vitamin D activation কমে যায়। ফলে রক্তে সক্রিয় Vitamin D এর ঘাটতি দেখা দেয়।
Insulin Resistance (IR):
IR থাকলে শরীরে chronic inflammation তৈরি হয়, যা Vitamin D metabolism-কেও ব্যাহত করে।
Fatty Liver Disease (FLD):
লিভারেই Vitamin D convert হয় active ফর্মে। কিন্তু লিভার ফ্যাটি হলে সেই প্রক্রিয়াটা বাধাগ্রস্ত হয়।
High sugar intake:
চিনি বেশি খেলে ইনসুলিন লেভেল বারবার বাড়ে, ফলে শরীরে chronic inflammation হয়, যা Vitamin D utilization কমিয়ে দেয়।
Low-fat diet:
Vitamin D একটি fat-soluble vitamin, তাই খুব কম ফ্যাটযুক্ত ডায়েটে এটি absorb হতে পারে না।
Stress & high omega-6 intake:
চাপ (stress) এবং omega-6 ফ্যাট বেশি খেলে, আমরা আসলে ওমেগা ৬ যে পরিমানে খাই ওমেগা ৩ সে পরিমানে নেই না ফলে ওমেগা ৬: ওমেগা ৩ এর অনুপাত ও ঠিক থাকে না এতে কর্টিসল বেড়ে যায়, যা ইমিউন সিস্টেম ও হরমোনের ভারসাম্য নষ্ট করে—ফলে Vitamin D কাজ করতে পারে না।