সিম্পলি, আপনি আন্ডার নিউট্রিশনে আছেন কোন না কোনভাবে, তাই ক্রেইভিং কমে না।
অধিকাংশ ক্ষেত্রে আমাদের ক্রেইভিং আমাদের নিউট্রিয়েন্ট ডেফিসিয়েন্সি বা হরমোনাল ইমব্যালেন্সের ফলাফল।
সকালের বেশিরভাগ ক্রেইভিংস রাতে দেরিতে ঘুমানোর ফলাফল অথবা হাই ইনসুলিন লেভেলের ফলাফল।
দুপুর ও বিকেলের কফির ক্রেইভিংস যথেষ্ট ঘুম(মূলত ডেল্টা স্লিপ) অথবা যথেষ্ট কর্টিসোলের অভাব, অথবা ম্যাগনেসিয়াম-পটাসিয়ামের অভাব।
সন্ধ্যায় অনেকেরই তীব্র সল্ট ক্রেইভিংস হয়। সল্টি ফুড খোজে মানুষ। সোডিয়াম-ক্যালসিয়ামের অভাব এটা।
রাত বাড়ার পর সুগার ক্রেইভিং মানে আপনি ইনসুলিন রেজিস্ট্যান্ট, সম্ভবত লেপটিন রেজিস্ট্যান্টও, অথবা আপনার ইভনিং/মিডনাইট কর্টিসোল হাই। সম্ভবত, আপনার শরীর সব ইলেক্ট্রোলাইটই ওভারইউজ করছে, এবং আপনি হয়তো ভিটামিন বি-১, বি থ্রির অভাবে ভুগছেন।
আপনার যদি হাইপোথাইরয়েডিজম থাকে, তাহলে আপনার এই সবগুলো ক্রেইভিং একই সাথে হতে পারে।
এটা সমাধানের একমাত্র এবং একমাত্র উপায় হচ্ছে হাইলি পারসোনালাইজড, ব্যালেন্সড ডায়েট। প্রতিটা মানুষের প্রয়োজন আলাদা।
যারা মারাত্মক ক্রেইভিংয়ে আক্রান্ত এবং ক্রেইভিং ম্যানেজ না করতে পারায় ওয়েট লস করতে পারছেন না, দেরি না করে নিউট্রিশনিস্টের পরামর্শ নিন।